‘ইকড়ি মিকড়ি চাম-চিকড়ি’ কিংবা ‘চাঁদ উঠেছে, ফুল ফুটেছে’, ‘তাঁতীর বাড়ী ব্যাঙের বাসা’— এ’ধরনের ছড়ার অর্থ হয় না বলেই আমরা জানতাম। এইসব ছড়ায় নাকি ছন্দ মেলানোর জন্য প্রচুর অর্থহীন ধ্বন্যাত্মক শব্দ রয়েছে, কিন্তু কোনো মানে নেই। এখন দেখা যাচ্ছে, সে ধারণা ভুল। বাঙলাভাষীর এই ছড়াগুলি অত্যন্ত উচ্চমানের সৃষ্টি। জ্ঞানমূলক তথ্য-তত্ত্বের দুধ পরিশীলিত হতে হতে যখন মাখন হয়ে ঘি-তে পৌঁছে যায় এবং তার থেকে একেবারে গন্ধে রূপান্তরিত হয়ে তার চুড়ান্তে বা জনশ্রুতির অমৃতলোকে পৌঁছে যায়; কেবল তখনই তা দিয়ে এমন সর্ব্বজনীন ছড়া বানানো সম্ভব হয়। জ্ঞানরস গন্ধে রূপান্তরিত হয়ে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার যোগ্যতা অর্জ্জন করতে না পারলে, তা দিয়ে এমন মালিকহীন অনামিকা (anonymous) সর্ব্বজনীন ছড়া বানানো সম্ভব হয় না। ঘৃত (সঙ্ক্ষিপ্ততম তত্ত্ব) পর্য্যন্ত জ্ঞানের ব্যক্তিগত মালিকানা থাকে। কিন্তু জনশ্রুতিতে উত্তীর্ণ ছড়ার কোনো স্রষ্টালেখক বা মালিক থাকে না।
এককালে বাঙলাভাষীর যথার্থ শব্দজ্ঞান ও ক্রিয়াভিত্তিক অখণ্ড দৃষ্টিভঙ্গী ছিল বলেই এ’রকম ছড়া সৃষ্টি করা সম্ভব হয়েছিল। এখন সেই জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গী হারিয়ে ফেলায়, জনশ্রুতিতে থাকা এইসব ছড়ার মানেও বাঙলাভাষিরা ভুলে গেছেন। কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তীর ক্রিয়াভিত্তিক শব্দার্থবিধি ও ক্রিয়াভিত্তিক শব্দার্থবোধ এই ছড়ার মানেটিকে উদ্ধার করে তাঁদের প্রকাশিতব্য শব্দার্থকোষে স্থান করে দিয়েছেন। আমরা বাঙলা-সিম্যাণ্টিক্সের দর্শকদের জন্য সেই শব্দার্থকোষ থেকে চারটি ছড়ার অর্থ এখানে প্রকাশ করছি।
এখন আপাতত ছড়াগুলির কয়েকটি শব্দের ধরতাই রাখা হচ্ছে। এর অধিকাংশ শব্দের বিস্তারিত মানে ‘বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ’-এ প্রকাশিত হয়েছে।
ছড়া- ১ [ ছড়ার মানে ]
ই-কড়ি [গতিশীল ভাবে কর্ম্মফল সংগ্রহ করি]
মি-কড়ি [সীমায়িত কর্ম্মফল সংগ্রহ করি]
চাম- [(আমাদের) চরে বেড়ানোর বা রুজি-রোজগারের এলাকায়]
চি-কড়ি [(ঘুরে ঘুরে) কর্ম্মফল চয়ন করে আনি]
চামের কাঁটা মজুমদার। [সেই এলাকায় (পথের) কাঁটা (হয়ে দেখা দেয়) রাজকর্ম্মচারী (মজুম্দার)।]
ধেয়ে এল দামোদর [(তার ওপর) ফড়ে-পাইকার (দামোদর) ধেয়ে আসে]
দামোদরের হাঁড়ি-কুঁড়ি [(ধেয়ে আসে তাদের (হাঁ করে গিলে খাওয়ার) ভাণ্ড (হাঁড়ি) ও কুণ্ড (কুঁড়ি)]
দাওয়ায় বসে [(তার থেকে বেঁচে-বাঁচিয়ে) ঘরের দাওয়ায় (দরজার সামনে) বসে
চাল কাঁড়ি। [(ধান থেকে) চাল কুণ্ডন করে বের করা হয়।]
চাল কাঁড়তে হল বেলা, [(এতসব করে) চাল কুণ্ডন করতে বেলা হয়ে যায়,]
ভাত খাওগে দুপুরবেলা। [(অতএব প্রথম প্রহরে আর খাওয়া নয়), একেবারে চাল কাঁড়তে হল বেলা, (এত সব করে) চাল কুণ্ডন করতে বেলা হয়ে যায়।]
ভাতে [(কিন্তু খাবে কী করে! ডাকাত পড়ার মতো) সেই অন্নে]
পড়ল মাছি, [পড়েছে ছিঁচকে চোর (= মাছি),]
কোদাল দিয়ে চাঁছি। [থানা-পুলিশ (= কোদাল) করে তাকে তাড়ানোর চেষ্টা করি (= চাঁছি)।]
কোদাল হল ভোঁতা, [(কিন্তু) থানা-পুলিশে (কোদাল) কাজ করে না (= ভোঁতা),]
খা কামারের মাথা। [(অতএব) থানা-পুলিশ সৃষ্টিকারীদের (= কামারের) পাণ্ডাদের (= মাথা) খাও।]
(ই)কড়ি> কড়ি= কর্ম্মফলের উড্ডয়ন গতিশীল থাকে যাহাতে।
চাম= চর্ম্ম= চরে মন যাহাতে।
কাঁটা= কণ্টক= করণের রহস্যরূপ টঙ্কারিত বা বাধাপ্রাপ্ত যাহাতে।
মজুমদার= মজ্মুআনদার (ফারসি। আদি ক্রিয়ামূল ‘মস্জ্/মজ্’> ‘মজা’> নিমজ্জমান)।
দামোদর= দাম (= যাহা দ্বারা গতি খণ্ডিত হয়) উদরে যাহার।
হাঁড়ি= হাঁ-এর (হাণ্ড= ভাণ্ড> ভণ্ড)= উড্ডয়ন গতিশীল থাকে যাহাতে।
মাছি= সীমিত আচ্ছাদন গতিশীল যাহাতে (মক্ষিকা> মশ> মশক, মৎস্য> মাছ> মাছি)। কোদাল= কুদাল= কু-কে দলন করে যে।
ভোঁতা= ভোঁ (ভ্রম) তারিত থাকে যাহাতে।
[এগুলির কয়েকটি হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’-এ পেয়ে যাবেন।]
ছড়া- ২ [ ছড়ার মানে ]
চাঁদ ঊঠেছে, [সমাজের শীর্ষে পণ্যজীবীদের ধনতান্ত্রিক ব্যবস্থা উঠে পড়েছে (= চাঁদ উঠেছে্)],
ফুল ফুটেছে, [পণ্য উৎপাদিত হয়ে ছেয়ে ফেলেছে গোটা সমাজকে (= ফুল ফুটেছে)],
কদমতলায় [এখন এই পণ্য-উৎপাদক-ব্যবস্থার (= কদমগাছের) তলায়]
কে? [সক্রিয় রয়েছে কারা?]
হাতী নাচছে, [(কদমতলায় এখন) ব্যুরোক্র্যাটরা (= হাতী) নাচছে,]
ঘোড়া নাচছে, [(কদমতলায় এখন) উৎপাদন কর্ম্মযজ্ঞের পরিচালক (= ঘোড়া) নাচছে,]
রামছাগলের [ও একই কর্ম্মের পুনরাবৃত্তিকারী মহাদক্ষের (= রামছাগলের)]
বে। [নতুন নতুন কণ্ট্র্যাক্ট বা চুক্তি (= বিবাহ= বে) হচ্ছে।]
[কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তী রচিত ও প্রকাশিত “বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ” (দুই খণ্ড) দেখুন— উপরোক্ত চাঁদ (চন্দ্র), ফুল (পুষ্প), হাতী (হস্তী), ঘোড়া (ঘোটক/অশ্ব), ছাগ (ছাগল), বে (বিবাহ) প্রভৃতি শব্দের ক্রিয়াভিত্তিক-বর্ণভিত্তিক অর্থ বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে। এখানে কিছু ধরতাই দিয়ে দেওয়া হল।]
চাঁদ= চন্দ্র, চন্দ্রবংশ, চাঁদি, স্বাতন্ত্র্যবাদের ধারক, পণ্যজীবীদের ব্যবস্থা, ধনতন্ত্রবাদীদের বংশ। (সূর্য্যবংশ= সমাজতন্ত্রবাদীদের বংশ।)
ফুল= (রোগে, রাগে, আনন্দে) উৎফুল্ল যে [রোগে উৎফুল্ল বর্ত্তমান পণ্যজীবিতা, রাগে উৎফুল্ল হিটলারী পন্যজীবিতা, আনন্দে উৎফুল্ল উদার পণ্যজীবিতা]= পুষ্প= [পুঃ (push) পালিত হয় যাহাতে]= পুরোডাশ(product)= পণ্য।
পুষ্পহীন বৃক্ষ= অশ্বথ্থ= Ass Tree= সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা= পণ্যহীন সমাজব্যবস্থা। অশ্বথ্থ গাছে ফুল হয় না। কদমগাছে ফুল হয়।
কদমতলা= কদম্ববৃক্ষ= কদ্ অম বহন করে যে কাদম্বরী=সুরা, (মদ)= পণ্য-উৎপাদনকারী সমাজব্যবস্থা।
হাতী= হস্তী= দিকগজ= দিকরক্ষাকারী হস্তী= কৃষি-শিল্প-শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বানিজ্য-স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র ইত্যাদি সমাজের/রাষ্ট্রের বিভিন্ন দিক রক্ষা করেন যে বিদ্যাদিগগজেরা= বড়ী হস্তী (হিন্দিতে)= ব্যুরোক্র্যাট।
ঘোড়া= ঘোটক= উৎপাদন কর্ম্মযজ্ঞের ঘটনাগুলি ঘটানোর দায়িত্ত্ব পালন করে যে= বিশেষজ্ঞ= উৎপাদন কর্ম্মযজ্ঞের পরিচালক।
রামছাগল= অতি বড় দক্ষ, যে একই কর্ম্মের পাইকারী হারে পুনরাবৃত্তি করে।
বে= বিবাহ= বিশেষ প্রকারে বহনের অঙ্গীকার থাকে যাহাতে= চুক্তি।
ছড়া- ৩ [ ছড়ার মানে ]
নোটন নোটন [নাচতে নাচতে যারা (পায়ে) লুটিয়ে পড়ে]
পায়রাগুলি [সেই বিলেতফেরত (পারাবত) বাবুরা (সুখের পায়রারা)]
ঝোঁটন বেঁধেছে, [(ব্রিটিশ সাহেবের বিরুদ্ধে) জোট বেঁধেছে,]
ওপারেতে ছেলেমেয়ে [ওদিকে সাগরপারে (বাঙলার) ছেলেমেয়েরা]
নাইতে নেমেছে। [(স্নাতকোত্তর হওয়ার জন্য পড়তে গেছে) বা (জ্ঞান-ধারায়) স্নান করতে নেমেছে।]
দু-ধারে দুই রুই কাৎলা [সাগরের ওপারে এপারে দু-পারেই রুই কাৎলা (ঘোড়েলরা)]
ভেসে উঠেছে, [সমাজশাসন-ব্যবস্থার উপরিতলে (সারফেসে) উঠে এসেছে,]
কে দেখেছে, কে দেখেছে, [(তাদের এই উত্থান) কে দেখেছে,]
দাদা দেখেছে। [দেখেছে বঙ্গসমাজের (বঙ্গপাড়ার) দাদা (নেতা/কাগজের সম্পাদক।]
দাদার হাতে কলম ছিল [সেই দাদার হাতে কাগজ সম্পাদনার বা Column লেখার কলম ছিল]
ছুঁড়ে মেরেছে। [তাই দিয়ে দু-কলম লিখে তিনি সেই রুই-কাৎলাকে দারুণ আঘাত করেছেন।]
উঃ দাদা, বড্ড নেগেছে। [উঃ দাদা, বড্ড নেগেছে (চরম ঠাট্টা)।]
নোটন= লুটাইয়া পড়ার নৃত্যবিশেষ।
লোটন= গড়াগড়ি দেওয়া, একজাতীয় পারাবত। (দ্রষ্টব্য- ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’।)
পারাবত= পারে যায় যে, তাহার ন্যায়।
রুই কাৎলা= টাকার কুমীর, ঘোড়েল (ঘড়িয়াল= ছোট কুমীর), রাঘব-বোয়াল, রুইকাৎলা, চুনোপুঁটি— এই জলজ প্রাণীদের নাম কেন ধনসম্পদ ও তজ্জাত ক্ষমতাবান বড়-ছোট নানা মাপের ঘোড়েল মানুষদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা রয়েছে রবি চক্রবর্ত্তী ও কলিম খান-এর ‘অবিকল্প-সন্ধান’ গ্রন্থে।
দাদা= বাবুসমাজ কোলকাতায় যখন সক্রিয় হয়ে উঠেছিল (১৮৫০-১৯০০), তখন রাজনৈতিক নেতা মাত্রেই একটি পত্রিকা চালাতেন এবং কলম লিখতেন। ছড়ার শেষ পঙ্ক্তিটিতে রয়েছে তাদের প্রতি চরম ঠাট্টা।
ছড়াটির বয়ান বলে দেয়, এই ছড়াটি রচিত হয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল ১৮৫০ খ্রিস্টাব্দের পর। একই ভাবে পূর্ব্ববর্ত্তী ছড়া ‘ইকড়ি মিকড়ি’র বয়ান বলে দেয়, তার ছড়িয়ে পড়ার সময়কাল বঙ্গদেশে পাঠান রাজত্বের সূত্রপাতের পর, যখন বাঙলার মানসপটে ‘মজুমদার’ আবির্ভূত হয়ে গেছেন। সে তুলনায় চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে’ ছড়াটি প্রাচীন। সেটি সম্ভবত ১০০০ খ্রিস্টাব্দের আগেই রচিত হয়ে থাকবে। একই কথা বলা যায় নীচের ‘খোকা গেল মাছ ধরতে’ ছড়াটির ব্যাপারেও। তবে বঙ্গসমাজে ছড়া সৃষ্টি করে ছড়িয়ে দেওয়ার যে সামাজিক প্রক্রিয়া, সেই প্রক্রিয়ার শেষ প্রজন্মের ছড়া হল ‘নোটন নোটন পায়রাগুলি’।
ছড়া- ৪ [ ছড়ার মানে ]
খোকা গেল [পরিবারের সম্পদ খোক্কসের মতো খায় যে, সেই খোকা গেল]
মাছ ধরতে [যে বস্তুগুলিকে ‘মৎস্য’ বা ‘আমার’ বলা যায়, তেমন বস্তু আনতে]
ক্ষীর নদীর কূলে, [সমাজের উৎপাদন-কর্ম্মযজ্ঞ থেকে ক্ষরিত উৎপন্ন-ধারা-প্রবাহের কলকল ধারাকে ধরে রাখে যে ধার বা পাড়, সেখানে,]
ছিপ নিয়ে গেল [(কিন্তু) মৎস্য ধরার জন্য যে ছুপাছুপির উপায় (= ছিপ) লাগে]
চিলে। [hawk বা চিল, যে চিল্লিয়ে তার পণ্য বিক্রি করে বা হকার… ।]
মাছ নিয়ে গেল [(ও) যতটুকু ‘আমার বস্তু’ (= মাছ) কামাই হয়েছিল,তা নিয়ে গেল]
চিলে। [hawk বা চিল, যে চিল্লিয়ে তার পণ্য বিক্রি করে বা হকার (hawker)-ই করে।]
খোকা= ক্ষু (কোনো কিছু খুবলে নেওয়া) করে যে। খোকা মায়ের শরীরের অংশ (স্তন) ও পরিবারের সম্পদের অংশ খুবলে খায়, তাই খোকা। স্মর্তব্য— ‘বুড়ো খোকা’।
মৎস্য= মৎ(‘আমি’র) স্য(অস্তিত্ব থাকে যাহাতে) অর্থাৎ ‘আমার শ্রম-মেধা ইত্যাদি থাকে যাহাতে’= আমার ছা= মাছ। একালের ভাষায় একে ‘পণ্যের ব্যক্তিমালিকানা’ বলে।
ছিপ= ‘গতিশীল আচ্ছাদন পালিত হয় যাহাতে’। এ হল লুকোনোর নিরন্তর চেষ্টা। মনে রাখা ভাল, সর্ব্বপ্রকারের ক্ষমতা ও ধনের মূলে রয়েছে সত্যগোপন বা লুকোচুরি বা ছুপাছুপি। Transparency সেই ক্ষমতা ও ধনের গোড়ায় কুঠারাঘাত করে বলেই ক্ষমতাধরেরা এর ঘোর বিরোধী।
কোলা ব্যাঙ= বড় কূলের বা বড় যৌথ পরিবারের সন্তান। এরা যৌথতায় থাকতে অভ্যস্ত এব ব্যক্তিমালিকানাধীন ব্যবস্থাতেও থাকতে পারে, তাই উভচর এবং ব্যাঙ্ (ব্যঙ্গ)= (বি+অঙ্গ) বিশেষ অঙ্গধারী বা বিকৃত অঙ্গধারী। সে থপ থপ করে থেবড়ে বসে, কিন্তু অনেক উঁচুতে লাফ দেয়। নতুন কেউ নতুন কোনো উপায়ে রোজগার করতে শুরু করলে, এরা সেই উপায় দখল করে আত্মসাৎ করে থাকে।
উপরোক্ত অর্থগুলির কয়েকটি হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘বঙ্গীয় শব্দকোষ’-এ পেয়ে যাবেন। বাকী অর্থগুলি ও তাদের বিস্তারিত ব্যাখ্যা অবশ্যই পাওয়া যাবে কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তী প্রণীত ‘বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ’ গ্রন্থে।
কলিম খান
রবি চক্রবর্তী
1 Comment
Pingback: কলিম খানের দ্বিতীয় প্রয়াণ দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা | চারবাক