দিয়োতিমাসু
ফিরে এস দিয়োতিমা, ক্রুপ্সকায়া হয়ে
মহামারীতে শীতের কমলালেবু
আগুনপাখীর ইমিউনিটি ক্রমেই যাচ্ছে ক্ষয়ে
মুখের ওপর বন্ধ কর না ফেবুআমি যখন কাঁচাহলুদ, তুমি মরিচ গোল
যোজনগন্ধ মন্দ ডরাস তুই?
রুদ্ধ আগল ছিন্ন করে পারের তরী খোল
একসাথে চল্ পাহাড়চূড়া ছুঁইযারা এখন কাব্যি করে, আদতে আনাড়ী
গভীর বোধের সঙ্গে তাদের জন্মগত আড়ি।
তোকে পেলেই দিয়োতিমা— পাহাড় ফুঁড়েও জল
নিষ্কাশনে সিদ্ধহস্ত; তুই এতটাই সম্বলতুইই আমার ঘুমপাড়ানি, একসাথে চা পাতা
তুইই আমার শ্রমের আধার, শীতের নকশিকাঁথা …
অমরত্ব ঢালো
পথ আঁকাবাঁকা গোলোকধাঁধার মত
পড়ে গেছ তুমি চিন্তায়
রৌরব থেকে মেফিষ্টো শত শত
ফস্কে যেয় না তিন পায়েতোমার এখন অসীম সম্ভাবনা
জল-সার-রোদ প্রতিদিন দেওয়া চাই
দৌড়ে হয়ত আমিও কম যাব না
ভিক্ষে চাইছি কার্বন পোড়া ছাইআমাদের ছাই বাতাস উড়িয়ে দিক
তুমি আমি তবে একসাথে যাব থেকে
বোঝাবো যে— ছিল আমাদের পথই ঠিক
গোলকধাঁধায় যায়নি কখনও বেঁকেস্থির হয়ে কেন দিয়োতিমা তুমি
ভুলেছ কি কাঠ জ্বালতে?
অগ্নিশুদ্ধ হোক পোড়োভূমি
অমরত্বকে ঢালতে …
অশ্বক্রান্ত পত্রী
অশ্বক্রান্ত পত্রী উড়ে যেতে চান অসীমে।
কিন্তু পত্র হারিয়েছেন দু’হাজার আঠারোর শীতকালে। অতএব, বর্ত্তমানে পত্রেষণায় নিয়োযিত…