ওপেন ফর অল
শরাবান তাহুরা
তুমি যে কেউ হও!
দুধ
পানি
এবং মধু
কিংবা এসবের বাইরে
যেকোনো ড্রিংকস
লাইফ ইন আ বিল্ডিং
পৃথিবীর
প্রতিটা স্টনার
আমার হোস্টেলের
কথা
জানে না।
আমার রুমে
চলছে দেশাল
গ্রীন
আর পিনিকের উৎসব;
প্রতিটা রাতে
এখানে
(আপনি যদি খেতে ইচ্ছুক)
চলে আসুন।
দুইটা গোল্ডলিফ
চারটা হলিউড
(পারলে!)
পারলে ছোটো একটা ঠান্ডা,
যদি
আমার বন্ধুদের মতো
আপনারও প্যারা জাগে
তো
আসেন। সরল হই
দ্য হেভেন
সাহারা থেকে জেহলাম।
দুইটা নদী।
তিনটা খাল। খালের গর্ত। গর্তে কয়টা
ইন্দুর।
সাপ। বাঘ ভাল্লুক।
অইদিকে খালের মধ্যে পাতিহাঁস।
রাজহংস। পাবদামাছ
সাহারা থেকে জেহলাম।
কিচ্ছু নাই। বাল
দুইটা পেয়ারাগাছ। তিনটা ঈগলপাখি।
ধানক্ষেতের আইল
জার্নি অফ ঈগল
*
ঈগলের শব্দ। যেকোনো দুপুরে
বাড়ির দিকে ছুটে যাওয়া- লেবুগাছ
দেখছি: তীব্র হলুদ। তিত্তির হলুদ রঙ
শিকার করে চুপচাপ- জলমাছের দুপুর
*
মনে করে- সে চিপস কিনে নেয়, পানির
বোতল সিগারেটের প্যাকেট; এইসব দৃশ্যের
তন্দ্রায়- সে
নৌকায় চড়ে বাড়ি যাচ্ছে: দেখছি।
স্বীকার করে
সারি সারি বিদ্যুৎগাছ
আর যেকোনো সীমানায়- স্মৃতিপথ;
রাস্তাটা।
কালার। অথবা গ্রীন
মানুষ কয়েকটা বিদ্যুৎগাছ
কিছুটা জিরাফ সে
কুত্তাও তো মানুষ!
জিরাফের চিঠি দীর্ঘ হতে নাই। কুত্তার
স্বভাবেই মানুষ হওয়া যায়
মহিষও কিন্তুক মানুষ
মহিষের পিঠে রয়েছে দুপুরপাখিদের
আশ্রম। ভবঘুরে দিগন্তে, দানার যাপন।
মানুষ কয়েকটা পাখি
পাখিদের পাকস্থলীতে মানুষ জন্ম নিচ্ছে
রোজ
পাখি বসে আছে বিদ্যুৎগাছে
আশিকুর রহমান
কবি
1 Comment
Pingback: নবপর্যায়ে প্রথম সংখ্যা । জুলাই ২০১৬ | চারবাক